একটা নিউজ পড়লাম ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ক্যালকুলেটর মত দেখতে(কিন্তু এটিতে সিমকার্ড,ক্যামেরা ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে) একটি ডিভাইস সহ একজন অাটক হয়েছে।সে পরীক্ষা কেন্দ্রে বসে প্রশ্নপত্র বাইরে পাঠাচ্ছিল এবং তার কিছুক্ষণ পরেই স্ক্রিনে উত্তর ভেসে উঠছিল।এরকম নিউজ অারও অাগে থেকে শোনা যাচ্ছে অার এও জানা গেছে এই ডিভাইসগুলো একটা চক্র শিক্ষার্থীদের ভাড়া দিচ্ছে।কিন্তু তারা ধরা পড়ছে এরকম কিছু কখনও শোনা যায়নি অার শোনা যাবে বলে মনে হয় না(এটা বাংলাদেশ!!!)।
তাই অামার মনে হয় সব ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর সহ সব ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস নিষিদ্ধ করা উচিত।এখন বলতে পারেন এত অল্প সময়ে ক্যালকুলেটর ছাড়া ম্যাক্সিমাম প্রশ্নেরই উত্তর দেয়া সম্ভব না।তাহলে...?ম্যাট্রিক্স গুন বা ইন্ট্রিগেশন বা ডিফারেন্সিয়েশন etc. ক্যালকুলেটরে সলভ করে গোল্লা(বৃত্ত) ভরাট করে দিলাম..... অার অামাকে যোগ্য ঘোষনা করা হল....অাসলেই কি অামি যোগ্য?
এমন প্রশ্ন করলে কি ভাল হয় না যেটা পরীক্ষার্থীকে চিন্তা করে উত্তর দিতে হবে,ক্যালকুলেশন গুলো ক্যালকুলেটর ছাড়াই করতে পারবে এক কথায় মূল বিষয়টা জানলে উত্তর দিতে পারবে।এর উদাহরন হতে পারে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্জিনিয়ারিং ইউনিটের(E) ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি।অাশা করি অদূর ভবিষ্যতে অন্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলো এরকম ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি শুরু করবে।
No comments:
Post a Comment